পেটের যেকোনো সমস্যার স্থায়ী সমাধানে নিয়মিত খেতে হবে
তুলসীর বীজ
ভারতের লাইব্রেরী অফ মেডিসিনে গবেষণায় বলা হয়েছে তুলসীর বীজ ওষুধ হিসেবে ম্যাজিকের মতো কাজ করে।
পেটের যেকোনো সমস্যার স্থায়ী সমাধানে নিয়মিত খেতে হবে তুলসীর বীজ
- গ্যাস্ট্রিক,কোষ্ঠকাঠিন্য,পাইলস, কনিস্টিপেশন,আইবিএস, ফেস্টুলা এসব রোগ ভালো হবে তুলসীর বীজে কারণ তুলসীর বীজে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার।
- হাড় মজবুত করে হাঁটুর ব্যথা ভাল হয় সকল ধরনের বাতের ব্যথা ভালো করে তুলসীর বীজ কারণ তুলসীর বীজে আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ, ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ভিটামিন ও প্রোটিন।
- হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায় কারণ তুলসীর বীজে আছে প্রচুর পরিমাণে আলফা এসিড।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করবে কোলেস্টরেল কমাবে সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখবে তুলসীর বীজ কারণ তুলসীর বীজে আছে প্যাকটিন ফাইবার।
- রক্তস্বল্পতা বা আ্যমেনিয়া রোগ ভালো হবে কারণ তুলসীর বীজে আয়রন আছে।
- হার্ট ও মস্তিষ্ক সুস্থ থাকবে তুলসীর বীজ কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-থ্রি। হতাশা বা ডিপ্রেশন কমাবে।
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করবে খারাপ কোষের বৃদ্ধি হতে দেবে না তুলসীর বীজ কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীর থেকে টক্সিন গুলোকে বের করে দেবে।
- ওজন কমাবে, চুল পড়া কমাবে, ইমিউনিটি বুস্ট করবে, স্কিন সুন্দর করতে তুলসীর বীজ একাই একশ।
তুলসীর বিজ খাওয়ার নিয়ম :
- রাতে ১ চামচ তুলসীর বীজ ৮ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খেতে হবে।
- ডায়েটের জন্য দুপুরে খাওয়ার ১ ঘন্টা আগে তুলসীর বীজ ভিজিয়ে খেতে হবে।
- যাদের পাইলস আছে বা হজমে সমস্যা আছে তারা কুসুম গরম পানির সাথে তুলসীর বীজ খাবে।
- কতো ভাবে তুলশীর বীজ খেতে পারবেন -
- তুলশীর বীজে নিজস্ব কোন স্বাদ বা গন্ধ না থাকায় এটি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। দুধের সাথে শরবত বানিয়ে,যে কোন ড্রেজার ডাইটেমের সাথে খাওয়া যায়।
সতর্কীকরণ -
গর্ভবতী মায়েরা এই তুলসীর বীজ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
বাজারে বিভিন্ন ধরনের তুলসীর বীজ পাওয়া যায় ছোট দানার ও বড় দানার, ছোট দানার তুলসীর বীজের ভিতর ধুলা বালি থাকে,গুণগত মান ভালো হয় না
আমাদের কাছে যে তুলশীর বীজ আছে এটা বড় দানার তুলসির বীজ ফ্রেশ এবং গুণগত মান সম্পন্ন
প্রয়োজনে কল করুন
স্বত্ব © 2024 organicbazer– সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত । কারিগরি সহায়তায়- এনামুল হক (নয়ন)